ব্লুটুথ কি? কত সালে ব্লুটুথ আবিষ্কৃত হয়-ইজিখবর

বন্ধুরা আপনারা সকলে জানতে পারবেন য়ে ব্লুটুথ কি? ব্লুটুথ এর মাধ্যমে আপনি কিভাবে মোবাইল ফোন, কম্পিউটার,লেপটব, সহ বিভিন্ন ডিভাইস দিয়ে খুব সহজেই কিছু ফাইল, ছবি,ডকোমেন্ট ইত্যাদি এক জায়গায় থেকে অন্য ডিভাইসের সংযোগ স্থাপন করতে পারে।

ব্লুটুথ কি? কত সালে ব্লুটুথ আবিষ্কৃত হয়-ইজিখবর

ব্লুটুথ ১৯৯৪ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত এই ডিভাইস ব্যবহার করা হচ্ছে। এই প্রয়ুক্তি ফলে মোবাইল কম্পিউটার ও ট্যাব এর মাধ্যমে এরিকসন ১৯৯৪ সালে গবেষণা করে আবিষ্কার করে থাকেন। চলুন আজকে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ব্লুটুথ কি, ব্লুটুথ এর আবিষ্কারক কে, ব্লুটুথ কিভাবে কাজ করে থাকে, আজকের আর্টিকেলটি ভালো করে পড়ুন এবং আপনার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ফালো ফলাফল পাওয়া যায়।

ব্লুটুথ কি?

ব্লুটুথ হলে স্বল্প দূরত্বের ভেতরে মোবাইল ডিভাইস সমূহ থেকে অন্য ডিভাইসের তথ্য বিনিময়ের জন্য একটি প্রোপাইটরী ওপেন ওয়ারলেস প্রযুক্তি যা একটি স্ট্যান্ডার্ড হলো ব্লুটুথ। ব্লুটুথ এর কাজ হল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে একাধিক ডিভাইসের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা যা ডাটা আদান-প্রদান করে থাকে।

ব্লুটুথ এর ব্যান্ডউইথ কত

ব্লুটুথ এর ব্যান্ডউইথ টু পয়েন্ট ফোর গিগাহার্জ 2.4GHz

ব্লুটুথ এর আবিষ্কার করেন কোন কোম্পানির?

ব্লুটুথ এর আবিষ্কারক কোম্পানির নাম এরিকসন

কত সালে ব্লুটুথ আবিষ্কার হয়

ব্লুটুথ এর মাধ্যমে একটি পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক সৃষ্টি হয় যেখানে উচ্চ মানে নিরাপত্তা বলে থাকে টেলিকম ভেন্ডার এরিকসন ১৯৯৪ সালে এটি আবিষ্কার করেন। ব্লুটুথ স্পেশাল ইন্টারনেট গ্রুপ এ প্রযুক্তিটি দেখভালের দায়িত্ব পালন করে থাকেG।

তাই টেলি যোগাযোগ কম্পিউটার নেটওয়ার্কে এবং কনসোলমার ইলেকট্রনিক কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স এর সাথে জড়িত ১৫ হাজারের বেশি কোম্পানি এর সদস্য। বর্তমানে মোবাইল ফোন থেকে শুরু করে কম্পিউটার মেডিকেল ডিভাইস এবং বাসা বাড়ির বিনোদন ক্ষেত্রে অনেক ডিভাইসে ব্লুটুথ প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে।

ব্লুটুথ এর মাধ্যমে সকল ডিভাইস গুলো সংযুক্ত করতে এখন থেকে আর কেবল তারে সংযোগ প্রয়োজন পড়ছে না। সেজন্য মোবাইল ফোন ল্যাপটপ কম্পিউটার প্রিন্টার ডিজিটাল ক্যামেরা এবং ভিডিও গেম সার্চ কনসোল গুলোতে পরস্পরের সাথে সংযুক্ত করতে এবং তথ্য বিনিময় করতে বুলুটুথ একটি নিরাপদ উপায় সরবরাহ করে থাকে।

ব্লুটুথ কিভাবে কাজ করে থাকে

ব্লুটুথ হলো একটি স্বল্প পার্লার ওয়ারলেস নেট নেটওয়ার্ক টেকনোলজি। এটি তার দিয়ে এক ডিভাইসের সঙ্গে অন্য ডিভাইসের সংযোগ স্থাপন করার পদ্ধতির স্থান দখল করেছে। ব্লুটুথ এর মাধ্যমে একটি পার্সোনাল এরিয়ার নেটওয়ার্ক সৃষ্টি হয় যেখানে উচ্চমানের নিরাপত্তা বজায় থাকে তবে এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে একাধিক দ্রুত ডিভাইসের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা হয়ে থাকে যার মাধ্যমে ডাটা আদান প্রদান হয়।

ব্লুটুথ প্রযুক্তি মাধ্যমে নেটওয়ার্ক তৈরি করা সম্ভব কি।

ব্লুটুথ প্রোজেক্টের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক তৈরি করা সম্ভব তার নাম হলো পিকোনাট

সর্বশেষ কথাঃ ব্লুটুথ এর বৈশিষ্ট্য

  • বর্তমানে কাছাকাছি দুটি ডিভাইসের মধ্যে ডেটা ইস্টান্তরে ব্লুটুথ রেডিও এ ব্যবহার
  • ওয়ারলেস কমিউনিকেশন কোন লাইসেন্স ছাড়া ২.৪ গিগার্স ফ্রিকুয়েন্সি ব্যান্ড চলতে পারে।
  • ১০ থেকে ১০০ কিলো মিটারের মধ্যে অবস্থানকারী ডিভাইসের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারে।
  • অ্যান্ড্রয়েড ডাটা কমিউনিকেশন এর নেয় অন্য কোন বাধা ডেটা ট্রান্সমিশন প্রতিবন্ধকতায় সৃষ্টি করে না।
  • ব্লুটুথ হলো মাস্টার স্লিট কাঠামোহ সহ একটি প্যাকেট ভিত্তিক।
  • কোন পিকোনেটে একটি মাস্টার সর্বোচ্চ সাতটি সিলেভের এর সাথে সংযোগ রক্ষা করতে পারে।

সকল ডিভাইস মাস্টারের ক্লককে শেয়ার করে যাতে ইকো নেটের আদান-প্রদান বেসিক ক্লক এর উপর নির্ভর যা মাস্টার দ্বারা নির্বাচিত হয় যেটি ৩১২.৫ কি উপায়।

মোবাইল ফোন কল ল্যাপটপ কম্পিউটার প্রিন্টার ডিজিটাল ক্যামেরা ভিডিও গেম কনসাল গুলোকে পরস্পরের সাথে সংযোগ করতে এবং তথ্য আদান প্রদান করতে bluetoot একটি নিরাপদ সরবরাহ।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url