মোবাইল ফোনের প্রজন্ম কি? মোবাইল জেনারেশন-easykhobor

বন্ধুরা মোবাইল ফোনের প্রজন্ম কি আপনারা সবাই জানেন কি,যদি আপনি মোবাইল ফোন অপারেটর তাদের নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি ফলে মোবাইল ফোনের প্রজন্ম বা মোবাইল জেনারেশন প্রথম প্রজন্ম থেকে পঞ্চম প্রজন্মে মোবাইল ফোন ব্যবহার ফলে আপনি 1G হতে 5G উন্নয়ন হয়। মোবাইল ফোন অপারেটর তাদের প্রয়ুক্তি ফলে মোবাইল প্রজন্ম বৃদ্ধি পেয়েছে।

মোবাইল ফোনের প্রজন্ম কি?

বর্তমানে আমরা যে প্রজন্মে মোবাইল ব্যবহারকারী সে প্রজন্মকে মোবাইল ফোনের প্রজন্ম বলে।

মোবাইল ফোনের প্রজন্ম সুবিধা সমূহ

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে একে অপরের সঙ্গে কথা বলার সুবিধার ছাড়া বিভিন্ন ধরনের সুবিধা রয়েছে মূল কারণ এই যে এর সুবিধার মধ্যে তারতম্য দেখা যায় তবে কিছু কম সুবিধা হল সহজে গ্রহণযোগ্য সেগুলো হলঃ

যে কোন স্থান থেকে যোগাযোগ স্থাপন করা যায়।

ইউ এস বি পোর্ট এর মাধ্যমে কম্পিউটারের সঙ্গে যৌন সংযুক্ত করা যায়।

মোবাইলে বিনোদন যেমন অডিও, ভিডিও, গেমস, অনলাইন কাজ ইত্যাদি করা যায়।

মোবাইলে ব্লুটুথ ইনফরয়েড এর ইত্যাদি ওয়ারলেস সিস্টেম এর সুবিধা পাওয়া যায়।

কিভাবে মোবাইলে ডাটা আদান প্রদান

মোবাইল ফোনে টেক্সট, ভয়েস হবে ছবি ও ভিডিও আকারে ডাটা আদান প্রদান হয়ে থাকে। কথা বলা ভয়েস চ্যাট ভয়েস মেইল ইত্যাদি আকারে ভয়েস ডাটা আদান-প্রদান হয়ে থাকে। এসএমএস এর মাধ্যমে tex ডাটা আদান-প্রদান করা হয়ে থাকে এবং এসএমএস এর মাল্টিমিডিয়া মেসেজ সার্ভিস এর আকারে ছবি ও ভিডিও অডিও আদান প্রদান হয়ে থাকে।

মোবাইল প্রজন্ম কয়টি ও কি কি?

মোবাইল ফোনে প্রজন্মকে সাধারণত ৫টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে সেগুলো হলঃ

1. প্রথম মোবাইল  জেনারেশন - 1G (প্রথম প্রজন্ম)
2. দ্বিতীয় মোবাইল  জেনারেশন 2G (দ্বিতীয় প্রজন্ম)
3. তৃতীয় মোবাইল জেনারেশন 3G (তৃতীয় প্রজন্ম)
4. চতুর্থ মোবাইল জেনারেশন 4G (চতুর্থ প্রজন্ম)
5. পঞ্চম মোবাইল জেনারেশন 5G (পঞ্চম প্রজন্ম)

প্রথম প্রজন্মের মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য

প্রথম প্রজন্মের এনালগ পদ্ধতিতে নেটওয়ার্ক ব্যবহৃত হয় বলে একে প্রথম প্রজন্মের নেটওয়ার্ক বলা হয়।

এ প্রজন্মে সেলুলার নেটওয়ার্ক ভিত্তিক ব্যবস্থা প্রবর্তন ঘটে।

প্রথম দিকে মোবাইল ফোনগুলো ওজন বেশি হলেও ধীরে ধীরে হালকা মোবাইল ফোন তৈরি হতে থাকে।

সেমিকন্ডাক্টর ও মাইক্রোপ্রসেসর এর প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়।

দ্বিতীয় প্রজন্ম মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য

দ্বিতীয় প্রজন্মের ট্রান্সমিশন সিস্টেম ডিজিটাল পদ্ধতির।

এ প্রজন্মের ভয়েস ও ডাটা প্রেরণের সুবিধা চালু করা হয়।

মোবাইল ফোন মেডা কনটেন্ট এক্সেস এর সুবিধা চালু হয়।

মোবাইল ফোনের পেমেন্ট সিস্টেম প্রবর্তন ঘটে।

উচ্চ গতিসম্পন্ন ডাটা ট্রান্সমিশনের আদান-প্রদান ব্যবস্থা চালু হয়।

তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য

তৃতীয় বোঝানোর টেটা ট্রান্সমিশনের জন্য সার্কিট সুইচ এর বদলে প্যাকেট সুইচ এর প্রবর্তন ঘটে।

প্রচুর ডাটা আদান-প্রদান ট্রান্সমিশনের জন্য তথ্য আদান-প্রদানের ব্যবস্থা চালু হয়েছে।

তৃতীয় প্রজন্মের WCDMA,CDMA, HSPA, UMTS, HSDPA,এর মতো প্রযুক্তি বিকাশ লাভ করেছে।

প্রজন্মের মোবাইল ফোনের সিস্টেম ব্যবহৃত নেটওয়ার্ক গুলির মধ্যে রয়েছে।Hsdpa850/900/1700/1900/2100।

চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য

চতুর্থ প্রজন্মের সার্কিট সুইচ এর পরিবর্তে অল আই পি ফ্ল্যাট নেটওয়ার্কের আরকিটেকচার সূচনা হয়েছে।

ডেটা ট্রান্সফার রেট হবে অতীতের যে কোন সময় চেয়ে দ্বিগুণ বা অনেক বেশি।

পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য

মোবাইল ফোনের 5G নেটওয়ার্কগুলি 8K পর্যন্ত উচ্চ নির্ভুলতার সাথে ভিডিও সম্প্রচার করার ক্ষমতার সাথে আসে খুব সহজে এবং নন-স্টপ কারণ প্রযুক্তিটি খুব দ্রুত এবং উচ্চ কর্মক্ষমতা সহ ডেটা স্থানান্তর করতে সহায়তা করে। পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল ফোনের ডেটা ট্রান্সমিশনের গতি মোবাইল ডিভাইসের জন্য 1 গিগাবাইট

মোবাইল ফোনের স্থির ডিভাইসের জন্য 10 গিগাবাইট পর্যন্ত পৌঁছায় এছাড়াও কোনও বাধা বা বিলম্ব ছাড়াই গেমগুলির সরাসরি ট্রান্সমিশন সমর্থন করে যেন ক্লিপটি ডিভাইসে রেকর্ড করা হয়েছে এবং সরাসরি সম্প্রচারিত গেম বা ইভেন্ট নয়। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ভিআর এর মাধ্যমে কনফারেন্সগুলি আগের তুলনায় উচ্চ গতি এবং ভাল নির্ভুলতা।

সর্বশেষ কথাঃ মোবাইল ইন্টারনেট কি?

মোবাইল ফোন ইন্টারনেট ব্যবহার ফলে যে কোন স্থান থেকে ইমেইল প্রেরণ ও গ্রহণ ইন্টারনেটে ব্যাংকিং সুবিধা দিয়ে শেয়ার সাইট থেকে শেয়ারের তথ্য দিচ্ছে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি পাওয়া যায় এই প্রযুক্তির ফলে মোবাইল ফোনে প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয় বলে মোবাইল ইন্টারনেট GPRS, EDGE.