মাউস ব্যবহারের নিয়ম।মাউস কত প্রকার ও কী কী?

মাউস Cursor কার্সর মাউস ব্যবহার করার সময় মাউস কার্সরকে কম্পিউটার কিনে দেখা যায়। নির্দিষ্ট একটি অংশের কাজের মাধ্যমে করা হয় যার মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায় এবং নির্দিষ্ট জায়গায় পয়েন্ট করা হয়। এই কারসর টির অপর নাম হল মাউস পয়েন্টার। যেহেতু কার্সরটি এর সাহায্যে পয়েন্ট করা হয় তাই এটিকে পয়েন্টার বলে।

কম্পিউটার আবিষ্কারের পর ১৯৬৮ সালে মাউস আবিষ্কার হয়। তারপর থেকে বর্তমানে মাউসের ব্যবহার এবং এর কাজ অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই মাউস সম্পর্কে আজকে আপনাদের কাছে এই আর্টিকেলটি প্রকাশ করলাম মাউস পয়েন্টার কী এবং মাউস কত প্রকার ও কী কী মাউস ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম।

মাউস কোন ধরনের ডিভাইস

কম্পিউটার ইনপুট ডিভাইস হল মাউস। মাউস এর সাহায্যে আমরা বিভিন্ন রকমের কাজ করে থাকে। যার মাধ্যমে এক কম্পিউটার অন্যান্য ডিভাইসের মধ্যে মাউস একটি ডিভাইস যা অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কার্যকরী। মাউস এর কাজ সমূহ হল , পয়েন্টিং ক্লিকিং, সিলেক্ট, স্ক্রলিং, ড্রপিং ও ড্রগিং।

মাউস কত প্রকার ও কী কী

কম্পিউটার আবিষ্কারের পর থেকে এ পর্যন্ত কম্পিউটার মাউস পাঁচ প্রকারের হয়ে থাকে সেগুলো হলোঃ

মেকানিক্যাল মাউস 

১৯৭২ সালে এই মাউস টি তৈরি করা হয়। শুধুমাত্র একটি বলের মাধ্যমে মাউস ব্যবহার করা হতো মাঝখানে নিচে একটি মাত্র বউ থাকতো এবং সে বলটিকে উপরে-নিচে ডানে-বাঁয়ে ঘুরে কাজ করার জন্য মেকানিক্যাল মাউস কে বল মাউস বলা হয়।

অপটিক্যাল মাউস 

অপটিক্যাল মাউস এক ধরনের মাউস জনবল থাকেনা। এ মাউসে বলে জায়গায় শুধুমাত্র একটি বাল্ব ব্যবহার করা হয় সে বালতি এদিক ওদিকে ঘুরিয়ে কম্পিউটার পয়েন্ট করে ইনপুট দেওয়া হয়।

যেভাবে ব্যবহার করা হয় সেটি মাউসের একদম নিচের মাঝখানে থাকে মাউসটিকে এদিক-ওদিক করার মাত্র লাইটে এদিক ওদিক সরে যায় যার ফলে খুব দ্রুত সহজেই কম্পিউটার পয়েন্ট করা যায়।

এধরনের ধরনে মাউসের একটি কেবল থাকে যেটি একমাত্র মাউস এবং অন্য প্রান্তে কম্পিউটারে ইনপুট ইউএসবি পোর্ট ব্যবহার করা হয় বর্তমানে যে সমস্ত ব্যবহার করা হয় তাদের মধ্যে অপটিক্যাল মাউস এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি এবং জনপ্রিয়।

ওয়ারলেস মাউস

ওয়ারলেস মাউস হল এমন এক মাউজা তার ছাড়াই ব্যবহার করা হয়। ওয়ারলেস মাউস তাকে বলা হয়ে থাকে। এ ধরনের মাউসকে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ট্রানস্মিশন এর উপর তৈরি করে কম্পিউটারের সাথে কানেকশন তৈরি করা হয়। এ মাউস ব্যবহার কার জন্য ট্রান্সমিটার বা রিসিভার এর প্রয়োজন হয়। ট্রান্সমিটারটি মাউস এর মধ্যে লাগানো থাকে এবং রিসিভারটি আলাদা করে কম্পিউটারে লাগাতে হয়।

এই মানুষটি অপটিক্যাল মাউস এর মত কাজ করে।এই  দুইটি মধ্যে পার্থক্য হলো এটি কেবল থাকে এবং অপরটি ওয়ারলেস।

 ট্রাকবল মাউস  

কম্পিউটারের একটি বিবাহিত হলো মাউস। ট্র্যাকবল কাজকর্ম অপটিক্যাল মাউস এর মতই। এ ধরনের মাউস একটি বল লাগানো থাকে যার সাহায্যে আঙ্গুলদিয়ে বলটিকে এদিক ওদিকে ঘুরে মাস থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এ মাউস এর সাহায্যে মানুষ খুব তাড়াতাড়ি নিয়ন্ত্রণ না হওয়ার কারণে কাজ করতে সময় অনেক বেশি লাগে।

 স্টিলুস  মাউস 

আপনি মাউস দিয়ে কতোটা পেন এর মত দেখতে।

এ মাউসের এক ধরনের চাকা লাগানো থাকে এবং টাচস্ক্রিন ডিভাইসের এ ধরনের মাউস বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

মাউসের ব্যবহার কেনো করা হয়।

  • কম্পিউটার কোন পেজকে স্কুল করার জন্য
  • কম্পিউটারে কোন ফাইল কে সিলেক্ট করার জন্য
  • কম্পিউটার কোন ফাইলকে কপি এবং পেস্ট করার জন্য।
  • কোন ফাইলকে টান্সফার করার জন্য নতুন উইন্ডো খোলার জন্য।
  • নির্দিষ্ট জায়গায় পয়েন্ট করার জন্য 
  • নতুন অ্যাপ্লিকেশন এবং গেম খোলার জন্য
  • কোন ডকুমেন্ট সেভ করার জন্য
  • কম্পিউটার বন্ধ এবং চালু করা প্রয়োজনে।

মাউস ব্যবহারের নিয়ম

কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য সর্বোত্তম ব্যবহার করা হয় মাউস প্রথমে প্রথমে মাউসটিকে কম্পিউটারের পোর্টের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয় কবিরের সাপোর্ট এর মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয় যার ফলে মাউসটি কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করা হয়।

কম্পিউটারে কানেক্ট করার পর বা হয়ে গেলে একজন ব্যক্তি এদিক-ওদিক শরীরের নির্দিষ্ট জায়গায় পয়েন্ট দেখে নিতে পারে। মাউসের পয়েন্ট করার পর লেফট অন্ড রাইট ক্লিক করে একটি নির্দিষ্ট ফাইল খুলে নিন এবং স্কুলের বাটন এর সাহায্যে কোন পেজ এর উপর থেকে নিচে স্কুলে করুন। আপনি এরপর থেকে মাউস এর সাহায্যে বিভিন্ন কাজের ইচ্ছে মত ব্যবহার এবং কাজ করে নিতে পারেন।

মাউস কোন ধরনের ডিভাইস কম্পিউটার ইনপুট করার জন্য মাউস ব্যবহার করা হয় তাই মাউস হল একটি ইনপুট ডিভাইস।

মাউস কোন প্রজন্মের আবিষ্কার

কম্পিউটার আবিষ্কার করার অনেক পরে মানুষের আবিষ্কার হয়। কম্পিউটারের মাউস ইনপুট ডিভাইস দ্বিতীয় প্রজন্মের আবিষ্কার এটা সর্বাধিক ব্যবহৃত কম্পিউটারে। মাউস হল কম্পিউটার একটি ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইস এর মধ্যে ইনপুট ডিভাইস।

সর্বশেষ কথা

কম্পিউটার পরিচালনা করা বা ব্যবহার করার জন্য সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয় মাউস মাউস ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটার চালানোর জন্য মাউসের ব্যবহার এবং মাউস কত প্রকার তা আপনাদের কাছে তুলে ধরা হয়েছে খুব সহজে এবং কম্পিউটারের ব্যবহার মানুষের ওপর নির্ভরশীল তাই মাউস কোন কোন কাজে ব্যবহার হয় তা আপনার কাছে উল্লেখযোগ্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url